বাংলার চাকরিপ্রার্থীদের জন্য সুখবর, সামনে লোকসভা ভোট আর এই ভোটের আগে একের পর এক নতুন নতুন চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হচ্ছে। অবশেষে চাকরিপ্রার্থীদের মুখে হাসি ফুটতে চলেছে। কারণ মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন আগামীতে রাজ্যে গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের বিভিন্ন শূন্য পদে সাড়ে সাত হাজার কর্মী নিয়োগ করা হবে। আর এই নিয়োগ প্রক্রিয়া পুজোর আগেই সম্পূর্ণ করা হবে। তাই খুব দ্রুত আগামী কিছুদিনের মধ্যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তোড়জোড় শুরু করেছে সরকার।
রাজ্যের এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় গতি আনতে এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে বর্তমানে রাজ্য সরকার নতুন করে সিলেকশন কমিটি গঠন করেছে। ইতিমধ্যে এই সিলেকশন কমিটিতে বেশ কয়েকটি পদ নতুন ভাবে যুক্ত করা হয়েছে। যার ফলে মনে করা হচ্ছে আগামী নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ার গতি আসতে চলেছে। যার ফলে বর্তমানে বিভিন্ন সরকারি কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে যে ধীরগতির অভিযোগ উঠে এসেছে বারংবার সেই সমস্যা আর ভবিষ্যৎ নিয়োগে থাকছে না। এই নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ কুমার মজুমদার বলেছেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে সম্পূর্ণ দুর্নীতিমুক্ত নিয়োগ প্রক্রিয়া কার্যকরী করতে, সিলেকশন বোর্ড নতুন ভাবে গঠন করা হয়েছে। এই নিয়োগে স্বজন পোষণের কোন জায়গা নেই বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার। এছাড়াও ডিসটিক লেভেল সিলেকশন কমিটিতে SC, ST ও OBC শ্রেণীভুক্ত একজন করে প্রতিনিধি রাখার কথা বলা হয়েছে। টেকনিক্যাল পদগুলির জন্য জেলা পরিষদ বা মহকুমা পরিষদের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারকে কমিটির প্যানেলের অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সরকারি দপ্তরের খবর অনুযায়ী রাজ্যের জেলাগুলিতে বর্তমানে প্রায় সাড়ে সাত হাজার শুন্য পদে ফাঁকা রয়েছে। ইতিমধ্যেই মন্ত্রী সভায় এই নিয়োগের ছারপত্র পেশ করা হয়েছে। এখন শুধু বিজ্ঞপ্তির অপেক্ষা। আশা করা হচ্ছে আগামী কিছুদিনের মধ্যেই এই নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হতে চলেছে। সূত্র মারফত খবর অনুযায়ী পুজোর আগেই এই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কারণ সামনে লোকসভা ভোট আর এই ভোটকে পাখির চোখ করে এগোতে চাইছে রাজ্য সরকার। তাই বিরোধীদের দীর্ঘদিনের নিয়োগ দুর্নীতি মামলা সরকারকে ঘিরে রেখেছিল। সেই অভিযোগ থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছে সরকার। কারণ ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকারের বেশ কিছু নেতা মন্ত্রী নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জেল খাটছে, বিরোধীরা বারংবার এই কিছু গুলোকে সামনে এনে জনগণকে সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক অধিকার প্রয়োগে বাধ্য করছে। তাই বর্তমানে রাজ্য সরকার স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই পুনরায় জনগণের মন জয় করতে সচেষ্ট হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন: CLICK HERE
Join Telegram Channel : CLICK HERE
গ্রাম পঞচায়েতে যেতে চাই SC আছে
Gram panchayat e jete chai sc achi
আমি এই কাজটা করতে চাই
Koba hoba amake neyo
Sajeda khatun vill,po, Jagannath pur,PS harishchandra pur Dist malda ,pin732125
Ki vabe apply korbo?
SC achi. Need help
বিভিন্ন grampancgyat অফিসে যারা ১০/১২ বছর যাবৎ অস্থায়ী কর্মী হিসাবে কাজ করছে তাদের পরিবারের কী হবে। সরকারের কাছে এই বার্তাটি পৌঁছানো দরকার যারা সামান্য বেতনে কাজ করে জীবন জীবিকা নির্বাহ করে তাদেরকে গ্রাম পঞ্চায়েত এ গ্রুপ ডি নিয়োগ দিলে যেমন তারা এবং তাদের পরিবারের মঙ্গল হবে সরকার ও দক্ষ কর্মী পাবে
I want this job