Paytm-এ কাজ করে বাড়িতে বসেই নিজের মোবাইল দিয়ে কাজ করে 30,000 টাকা ইনকাম করুন

সভ্যতার উষালগ্ন থেকেই মানুষ খুবই ব্যস্ত। তবুও এই ব্যস্ততার মধ্যেও মানুষ নিজের সময় আর বুদ্ধিকে কাজে লাগিয়ে আজকের এই নিত্য নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার ও আবিষ্কার করে এক এমন পর্যায়ের মধ্যে এসেছে, যেখানে তাদের হাজার হাজার ব্যস্ততার মধ্যেও বেশ কিছু সময় রক্ষা করতে পেরেছে। এইসমস্ত কিছুই সম্ভব হয়েছে মানুষের বুদ্ধি এবং কঠোর পরিশ্রম আর এই বিঞ্জানের উপহার। আসলে ভেবে দেখতে গেলে বিজ্ঞান ও তো নিজে থেকেই সৃষ্টি হয়নি। তাকেও সৃষ্টির পিছনে রয়েছে বিশ্বের মহা মূল্যবান জাতি তথা মানব জাতি। যাই হোক আজ আমাদের পৃথিবীর তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার করার সুযোগ পেয়েছে সেই মানব জাতির মাধ্যমেই। এই তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার করার জন্য মানুষের আবিষ্কার চিরস্মরনীয়। যেমন নিত্যপ্রয়োজনীয় সর্বাধিক ব্যবহৃত যোগাযোগের মাধ্যম মোবাইল ফোনে, নিত্যপ্রয়োজনীয় সর্বাধিক ব্যবহৃত রান্নার জন্য lpg gas, নিত্যপ্রয়োজনীয় সর্বাধিক ব্যবহৃত মানুষের চোখের মনি বিদ্যুত, নিত্যপ্রয়োজনীয় সর্বাধিক ব্যবহৃত বেচে থাকার রসদ তথা জল ইত্যাদি।

এই সমস্ত কিছুই মানুষের আবিষ্কার এবং এই আবিষ্কারের ফলে মানুষের সুযোগ সুবিধা যেমন পৌঁছেছে এক চূড়ান্ত পর্যায়ের মধ্যে ঠিক তেমনই সমস্ত মানুষ এর মধ্যেই অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। যেমন নিত্যপ্রয়োজনীয় সর্বাধিক ব্যবহৃত যোগাযোগের মাধ্যম মোবাইল ফোনে, নিত্যপ্রয়োজনীয় সর্বাধিক ব্যবহৃত রান্নার জন্য lpg gas, নিত্যপ্রয়োজনীয় সর্বাধিক ব্যবহৃত মানুষের চোখের মনি বিদ্যুত, নিত্যপ্রয়োজনীয় সর্বাধিক ব্যবহৃত বেচে থাকার রসদ তথা জল ইত্যাদি ক্ষেত্র গুলি ব্যবহার করলে প্রতি মাসের যে বিল সেই বিল জমা করার ক্ষেত্রে মানুষের সময়ের অনেক অপচয় ঘটছে। এবং এই সমস্ত কিছুর বিল মেটানোর ক্ষেত্রে মানুষজনদের মুখোমুখি হতে হচ্ছে প্রচুর লম্বা লাইনের।

এইসমস্ত ক্ষেত্রেও মানুষকে অনেক সুবিধার সম্মুখীন করেছে বেশ কয়েকটি অনলাইন ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন। এগুলোর জন্য মানুষের সময়ের যেমন সাশ্রয় ঘটেছে ঠিক তেমনই মানুষকে লম্বা লাইনের সম্মুখীন হওয়ার থেকেও দূরে সরিয়ে রেখেছে। এইসমস্ত অনলাইন ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন গুলির মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অনলাইন ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন হল- paytm, phonpe, Google pay, Amazon pay প্রভৃতি।

বর্তমানে অনলাইন ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন গুলির মধ্যে সর্বাধিক জনপ্রিয় অনলাইন ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন হল paytm। এবং আপনি এই paytm কে কাজে লাগিয়েই মাসে 30000 টাকার কাছাকাছি রোজগার করতে পারবেন। 

তাহলে কীভাবে আপনি  রোজগার করতে পারবেন? কীভাবে আবেদন করবেন? আবেদন করার জন্য আবেদনকারীর কিরূপ শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন? এছাড়াও আবেদন করার জন্য আবেদনকারীর কিরূপ বয়স সীমার প্রয়োজন? এই সমস্ত কিছুই জানার জন্য এই প্রতিবেদনটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

রোজগারের মাধ্যম:-
বর্তমানে অনলাইন ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন গুলির মধ্যে সর্বাধিক জনপ্রিয় অনলাইন ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন হল paytm। এবং আপনি এই paytm কে কাজে লাগিয়েই মাসে 30000 টাকার কাছাকাছি রোজগার করতে পারবেন।  তবে এই রোজগার আপনি সরাসরি paytm অ্যাপ্লিকেশন থেকে করতে পারবেন না। এর জন্য আপনাকে paytm service agent I’d নিতে হবে। এবং সেখান থেকেই আপনি প্রতিমাসে একটা মোটা অংকের অর্থ রোজগার করতে পারবেন।

কীভাবে আপনি  রোজগার করতে পারবেন:-
আপনি paytm service agent I’d নিলে সেখান থেকে ইলেকট্রিক বিল, ফোন রিচার্জ, গ্যাস বিল, হোটেল টিকিট বুকিং, ফ্লাইট বুকিং ইত্যাদির মাধ্যমেই এই রোজগার করতে পারবেন।

শিক্ষাগত যোগ্যতা:-
এই paytm service agent I’d নেওয়ার জন্য যা শিক্ষাগত যোগ্যতা রাখা হয়েছে তা হলো যেকোনো একটি স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে ন্যূনতম মাধ্যমিক পাস। আপনি যদি কোনো স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান অধীনে থেকে ন্যূনতম মাধ্যমিক পাস করে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি paytm service agent I’d নেওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

বয়সসীমা:-
আপনি paytm এর অধীনে online banking services agent id নেওয়ার জন্য আবেদন করতে আগ্রহী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার বয়স সীমা হতে হবে 18 বছর বয়সের উপরের। অর্থাৎ আপনি যদি 18 বছর বয়সের উপরের  কোন ব্যাক্তি হয়ে থাকেন তাহলে আপনি এই service id  নেওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আপনার বয়স যদি 18  বছরের নীচে হয়ে গিয়ে থাকে তাহলে আপনি এই পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন না কোনোভাবেই।

আবেদন পদ্ধতি:-
আপনি যদি উপরোক্ত service id নেওয়ার জন্য আবেদন করতে আগ্রহী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনাকে আবেদন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে হবে সম্পূর্ণ অনলাইনের মাধ্যমে অনলাইনে আপনাকে আবেদন করার জন্য যে পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে সেটি হল-

প্রথমেই আপনাকে এই অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের এড্রেস দেওয়া আছে সেই অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনাকে আপনার সামনে অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম আসবে। সে অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম টি আপনার সমস্ত নির্ভুল তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হবে। সমস্ত নির্ভুল তথ্য দিয়ে পূরণ করার পর আপনাকে আপনার একটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ওখানে আপলোড করতে হবে। পাসপোর্ট সাঈদ ছবিটি আপলোড করার পর আপনার কাছে একটি সিগনেচার আপলোড এর অপশন আসবে। সেখানে আপনার নিজস্ব সিগনেচার টি স্ক্যান করে আপলোড করে দিতে হবে। তা আপলোড করার পর আপনাকে আপনার বেশ কিছু ডকুমেন্ট স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে। সেগুলি কে আপলোড করা হলেই ফাইনাল সাবমিট বাটনে ক্লিক করলেই আপনার আবেদন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়ে যাবে।

APPLY NOW: CLICK HERE

Leave a comment